Not known Details About ফিলিস্তিন
Wiki Article
শেষ পর্যন্ত ৭ কোটি ৪০ লাখ ভোট পেয়েও জো বাইডেনের কাছে ৭০ লক্ষেরও বেশি ভোটের ব্যবধানে হেরে যান তিনি।
ট্রাম্পকে। যদিও এইবারও তাকে বেকসুর খালাস করে সেনেট।
ইভানা জেলনিকোভাকে ১৯৭৭ সালে প্রথমবার বিয়ে করেছিলেন তিনি।
এক পুরুষ সমর্থক বলেছেন, ''ট্রাম্পই চাকরি দিতে পারেন।''
ট্রাম্প ব্র্যান্ডের আওতায় কনডমিনিয়াম (একাধিক ব্যক্তিগত মালিকানাধীন ফ্ল্যাটের ইউনিট নিয়ে তৈরি বড় আবাসন), গল্ফ কোর্স, ক্যাসিনো আর হোটেল রয়েছে। তার ব্যবসা আটলান্টিক সিটি, শিকাগো, লাস ভেগাস থেকে শুরু করে ভারত, ফিলিপাইনস্ ও তুরস্কেও ছড়িয়ে পড়ে।
এই মামলায় তাকে মোট ৮ কোটি ৮০ লক্ষ ডলার দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদিও এই রায়ের বিরুদ্ধে মি. ট্রাম্প আপিল করেছেন। ২০০৬ সালে পর্ন তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসের সঙ্গে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কের অভিযোগ ধামাচাপা দিতে ব্যবসায়িক নথিতে জালিয়াতির অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। সেই মামলায় ৩৪টা গুরুতর অপরাধে মি. ট্রাম্পকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
ট্রাম্পের অভিযোগগুলি রাজ্য নির্বাচন কর্মকর্তাদের দ্বারাও খণ্ডন করা হয়,[২৪০] এবং সুপ্রিম কোর্ট বাইডেনের জয়ী চার রাজ্যের ফলাফল বাতিলের আবেদন শুনতে অস্বীকার করে।[২৪১] ট্রাম্প ফলাফল উলটাতে রাজনৈতিক চাপ প্রয়োগ করেন, রিপাবলিকান স্থানীয় ও রাজ্য কর্মকর্তাদের,[২৪২] রিপাবলিকান আইনপ্রণেতাদের,[২৪৩] জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট,[২৪৪] এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট পেন্সকে[২৪৫] লক্ষ্য করে ইলেক্টর প্রতিস্থাপন, জর্জিয়া কর্মকর্তাদের ভোট "খুঁজে বের করতে" বা "পুনর্গণিত" ফল ঘোষণার অনুরোধের মতো পদক্ষেপ চাপ দেন।[২৪৩] নির্বাচন-পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে ট্রাম্প প্রকাশ্য কর্মকাণ্ড থেকে সরে যান।[২৪৬] তিনি প্রাথমিকভাবে বাইডেনের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় সরকারি কর্মকর্তাদের সহযোগিতা বন্ধ করেন।[২৪৭][২৪৮] তিন সপ্তাহ পর জিএসএ-র প্রশাসক বাইডেনকে নির্বাচনের "স্পষ্ট বিজয়ী" ঘোষণা করে ট্রানজিশন সম্পদ বরাদ্দের অনুমতি দেন।[২৪৯] ট্রাম্প দাবি করেন তিনি জিএসএকে ট্রানজিশন প্রক্রিয়া শুরু করার পরামর্শ দিয়েছেন, তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পরাজয় স্বীকার করেননি।[২৫০][২৫১] ২০ জানুয়ারি বাইডেনের শপথগ্রহণে ট্রাম্প উপস্থিত হননি।[২৫২]
ট্রাম্পকে টুইটারে (এখন এক্স) আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করতে দেখা যেত। ভিন্ন দেশের নেতৃত্বের সঙ্গেও প্রকাশ্যে তাকে বচসা করতে দেখা গিয়েছে।
ফক্স নিউজের এক বিতর্কানুষ্ঠানে যখন ট্রাম্পকে তার মুসলিম প্রবেশ বিরোধী প্রস্তাবনার সম্ভাব্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয় (আনুমানিক ১,০০,০০০ মুসলিম অভিবাসী প্রতি বছর প্রবেশানুমতি দেওয়া হয়),[৭২] ট্রাম্প তখন উল্লেখ করেন, বেলজিয়াম এবং ফ্রান্সের অবনতির জন্য তাদের মুসলিম অভিবাসন দায়ী। ট্রাম্প আরো বলেছেন যে, ব্রাসেলসে বাস করা "নরকে" বাস করার সমতুল্য হয়ে দাঁড়িয়েছে তাদের এই ভয়ানক অবস্থার জন্য মুসলিম অভিবাসন অন্যতম কারণ।[৭৩][৭৪]
এদিকে মিশিগান ও উইসকনসিনের ফলাফল নিশ্চিত হওয়ার আগেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজেকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ভাষণে যুক্তরাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব পুনরুদ্ধারের অঙ্গীকার করেন ট্রাম্প।
আরটিভি খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম প্রবেশনের উপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাবনা
ট্রাম্প ২০১৭ সালের ইউনাইট দ্য রাইট র্যালি-এ তার মন্তব্যে "অনেক পক্ষ থেকে ঘৃণা, বিদ্বেষ ও সহিংসতার এই ভয়াবহ প্রদর্শনী" নিন্দা করেন এবং উভয় পক্ষেই "অনেক ভাল মানুষ" থাকার কথা উল্লেখ করায় তাকে নৈতিক সমতা বোঝানোর অভিযোগে সমালোচিত করা হয়, যেখানে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদী বিক্ষোভকারী ও প্রতিবাদকারীদের মধ্যে সমান্তরাল তুলনা করা হয়েছে।[১৭৬] জানুয়ারি ২০১৮-এ অভিবাসন নীতিবিষয়ক আলোচনায় তিনি এল সালভাদোর, হাইতি, হন্ডুরাস ও আফ্রিকার কিছু দেশকে "শিথোল কান্ট্রিজ" (অপদার্থ দেশ) বলে উল্লেখ করেন।[১৭৭] তার এই মন্তব্যগুলোকে বর্ণবাদী বলে নিন্দা করা হয়।[১৭৮]
https://dailysabasbd.com/